Ads Top

মেয়েদের দেহের এই ৫টি অংশ স্পর্শ করলে পাগল হয় সেক্স করার জন্য।


মেয়েদের দেহের এই ৫টি অংশ স্পর্শ করলে পাগল হয় সেক্স করার জন্য।
১.চুল: প্রথমেই এই হেডিং পড়ে আমাকে সবাই পাগল বলতে পারেন,বিশেষ করে ছেলেরা বলতে পারে, আরে ধুর! চুল আবারসেক্সী হল কবে থেকে! কিন্ত হ্যা, ছেলেদের চুল ও এরগোড়ার ত্বক তাদের অন্যতম একটা স্পর্শকাতর অংশ। তবে এরজন্য প্রয়োজন বিপরীত লিঙ্গের স্পর্শ। ছেলেদের ঘনচুল মেয়েদের কাছে সরাসরি যদি নাও হয়, অবচেতন মনে বেশআকর্ষনীয় (যাদের মাথায় টাক তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি)।একটা ছেলেকে আদর করতে হলে মেয়েটি তার নরম হাতদিয়ে তার চুলে খেলা করে তার মাঝে সূক্ষ যৌনানুভুতি জাগিয়েতুলতে পারে।
ছেলেটির চুলের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে মেয়েটিপরোক্ষভাবে ছেলেটির প্রতি তার ভালোবাসার সূক্ষ আবেদনছড়িয়ে দিতে পারে। সেক্সের সময় ছেলেটি মেয়েটিকেআদর করার সময় তার চুল টেনে ধরে মেয়েটি তাকে আরোগভীরভাবে আদরের জন্য উৎসাহ দিতে পারে। যেসবছেলের চুল কম বা টাক তাদের Scalp (চুলের গোড়ার ত্বক) এমেয়েদের হাত বুলিয়ে দেয়া, চুমু খাওয়া, জিহবা ছোয়া বেশArousing হতে পারে। ছাড়া শুধু যৌনতাই নয় ছেলেটি যখনমেয়েটির বুকে মাথা গুজে তার থেকে একটু উষ্ঞ ভালোবাসারপরশ খুজে, তখন তার চুলে মুখ লুকিয়ে আদর করে মেয়েটিওতার ভালোবাসায় সারা দিতে পারে।


২.কানঃ অনেক ছেলেরই কান বেশ স্পর্শকাতর একটি স্থান। কান ওকানের আশেপাশের অংশগুলোতে রয়েছে বহু স্নায়ুপ্রান্ত।মেয়েরা তাদের তর্জনী আর বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে ছেলেদেরকানের মূল অংশ ও লতিতে আস্তে আস্তে বুলিয়ে দিতেপারে। ঠোট ও জিহবা দিয়ে কানের লতিতে, কানের পেছনেরঅংশে স্পর্শ করা, লতিতে হাল্কা করে কামড় দেয়া ছেলেদেরজন্য বেশ Arousing. তাছাড়া মেয়েদের নিশ্বাসের শব্দ, হাল্কাশীৎকার ছেলেটির কানে গিয়ে তাকে উত্তেজিত করেতুলতে পারে।
তাই মেয়েদের বলছি সেক্সের সময় আপনারমুখ দিয়ে বিভিন্ন আদুরে শব্দ বেরিয়ে আসলে তা যেনআটকানোর চেষ্টা করবেননা। ওর কানে ফিসফিস করেভালোবাসার কথা বলা, তাকে আপনি কোথায় স্পর্শ করতেযাচ্ছেন, তার কোন জিনিসটি আপনি সবচেয়ে ভালোবাসেন তাবলতে যেন সঙ্কোচ করবেন না।মুখের কালো দাগ দূর করতে রাতেঘুমানোর আগে এই কাজ গুলো করুনে!

৩.ঠোট ও জিহবাঃ শুধু মেয়েদের ঠোটই নয় ছেলেদের ঠোটও তাদেরদেহের অত্যন্ত যৌনসংবেদী একটি অঙ্গ। এর সংবেদনশীলতামেয়েদের ঠোটের মতই। একটি ছেলের ঠোটে একটিমেয়ের স্পর্শ শুধুই তাকে যৌনত্তেজিত করে তোলে না বরংমেয়েটির কাছাকাছি থাকার এক অপূর্ব অনুভুতি জাগিয়ে তোলে।ঠোটের মাধ্যমে মেয়েটি তার সঙ্গী তাকে যে
ভালোবাসার অনুভুতি দান করছে ঠিক একইভাবে তার প্রতিদান দিতেপারে।
ছেলেরা দারুন উত্তেজিত হয় যখন একটি মেয়ে তারঠোট বিশেষ করে নিচের ঠোটটি চুষে ও হাল্কা হাল্কা কামড়দেয়। এ অবস্থায় ছেলেটির ঠোটের নিচে ও থুতনীরউপরের অবতল অংশটিতে জিহবা দিয়ে ছুয়ে দেওয়া ওর জন্যবেশ teasing. আর নিজের জিহবা ছেলেটির জিহবার সাথেলাগানো সেতো ছেলেটির জন্য আরো উত্তেজনাকর। ওরজিহবাটি চুষে দেয়া ওটার সাথে লুকোচুরি খেলা এসব কিছুই এরঅংশ।
এছাড়াও চুমুতে নতুনত্ব আনার জন্য মেয়েটি চুমু খাওয়ারপূর্বে তার মুখের ভেতরে একটি ছোট বরফের টুকরো
ভরে নিতে পারে; চুমু খাওয়ার সময় তা দুজনের দেহ দিয়েইআনন্দের শিহরন বইয়ে দেবে। এছাড়াও ছেলেটি নিজে কিছুকরার আগেই মেয়েটি নিজেই ছেলেটির মুখ তার নিজের গলা,গাল, বুকের ভাজ এসব Hot স্থানে নিয়ে যাওয়া ওর জন্য দারুন একটাTurn On (এর আক্ষরিক অর্থ আমার জানা নেই, বলা যেতে পারে‘উত্তেজনার শুরু’!


৪.গলাঃ মেয়েদের মতই ছেলেদের গলাও অত্যন্ত স্পর্শকাতর।Sexual Reflexology বইটির লেখক Master Mantak Chia
বলেছেন, ‘ছেলেদের গলার Adam’s Apple (ছেলেদেরগলার ফোলা অংশটি) এর নিচের অংশটি দেহের বহু স্পর্শকাতর
অরগানিজমের (অর্গাজম নয়, অর্গানিজম। যার অর্থ ইন্দ্রিয়) সাথেসম্পৃক্ত।’ তাই এখানে চুমু খাওয়া, জিহবা বুলিয়ে দেওয়া ও চুষাছেলেটির জন্য দারুন Turn on. বিশেষ করে তার ঠোটে চুমুখাওয়ার পর। জোরে জোরে ছেলেটির গলায় চুমু খাওয়া, কামড়দেয়া ও চুষা তার জন্য বেশ উত্তেজনাকর হতে পারে। কিন্তআপানারা যদি পরদিন সবাইকে জানিয়ে দিতে না চান যে রাতে কিহয়েছিল তবে ওর গলায় কামড় দেয়া ও চুষার সময় একটু নিজেকেএকটু নিয়ন্ত্রন করতে হবে (এটা মেয়েদের গলায় চুষারবেলায়ও প্রযোজ্য)। কারন এভাবে চুষলে বা কামড়ালে যে লাভবাইটস (লাল দাগ) থেকে যায় তা মিলিয়ে যেতে দুই তিনদিনওলাগতে পারে। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি যদি কোনজুটি হানিমুনে বা ছুটি কাটাতে দূরে কোথাও যায়, বিশেষ করেবিদেশে, যেখানে লোকলজ্জার খুব একটা ধার না ধরলেওচলে, সেরকম কোন সময় ছেলে মেয়ে উভয়ের গলায় বাগালে এ সুন্দর টুকটুকে লাল স্পটগুলো তাদেরকে একজন-আরেকজনের প্রতি আরো বেশি আকৃষ্ট করে তুলবে। সেযাই হোক, ছেলেদের গলায় আদর করার সময় প্রথমে হাল্কাচুমু ও জিহবার আলতো স্পর্শ দিয়ে শুরু করতে হবে। তারপরআস্তে আস্তে আরো আবেগময় ভাবে উপর থেকে জিহবালাগিয়ে ওর Adam’s Apple এ নেমে আসতে হবে তবেসেখানে যেন কোন চাপ না পড়ে। সেখানে হাল্কা ভাবেঠোট দিয়ে একটু চুষে এর ঠিক নিচেই যে অংশটি আছেসেখানে বৃত্তাকারে জিহবা বুলিয়ে দিয়ে তাকে আদর করা যায়।এসময় ওর গলার নিচে, কলারবোনের উপর হাত বুলিয়ে দেয়াযেতে পারে। এছাড়াও ছেলেদের গলার পিছনদিকটাও বেশস্পর্শকাতর। আপনার সঙ্গী যখন খুব ব্যস্ততার সাথে টেবিলেবসে কাজ করছে বা কোথাও চলে যাচ্ছে তখন যাবার আগেওকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে ওর গলার পিছনে হাল্কা করেচুমু বা আদুরে কামড় দিয়ে তাকে জানিয়ে দিতে পারেন যেআপনি তাকে ভালবাসেন এবং সে না ফেরা পর্যন্ত তাকে কাছেপাওয়ার জন্য অপেক্ষা করবেন।যে সব কারণে পুরুষরা চিকন নারীকে পছন্দকরে!


৫.বুক (Chest) ও নিপলসঃ ছেলেদের বলিষ্ঠ ও পেশীবহুল বুক তাদের পুরুষত্বেরপ্রতীক। এটি বেশ স্পর্শকাতরও বটে। এই স্থানে
মেয়েদের নরম হাতের স্পর্শ তাদের জন্য অসাধারন Turn On.এখানে চুমু খাওয়া, জিহবা বুলানো, কামড়ানো ছেলেদের দারুনএক অনুভুতি সৃষ্টি করে। প্রথমে হাল্কাভাবে শুরু করে তারপরএকটু Roughly করার দিকে এগিয়ে যেতে হবে। অনেকছেলে এখানে মেয়েদের হাল্কা আদর আর অনেকে উগ্রআদর পছন্দ করে। এটা মেয়েটিকে তার সঙ্গীর প্রতিক্রিয়াদেখে বুঝে নিতে হবে। ছেলেদের নিপল অত্যন্তস্পর্শকাতর স্থান। তাই প্রথমে হাত দিয়ে নিপলস এর আশে আশে!

                                     পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করুন।
Blogger দ্বারা পরিচালিত.